গল্প
- Details
ঘুম থেকে উঠে, চোখ কচলাতে কচলাতে, টয়লেটের দিকে না গিয়ে প্রথমেই বারান্দার দিকে পা বাড়ালো মিতিল। দরজার পর্দাটা সাবধানে সরিয়ে উঁকি দিল। শীত শেষের দিকে। তাই সকালের আলো দিব্যি ফুটেছে। সূয্যিমামা এখনো পুরো তেজে সেজেগুজে অফিস খুলে বসেননি। বেশ একটা নরম নরম আলো চারিদিকে। কোণের দিকের গ্রিলের গায়ে বাঁধা রয়েছে দুটো মাটির হাঁড়ি। মিতিল সেই হাঁড়ি দুটোর দিকে ভালো করে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। নাহ! আজকেও আসেনি। মনমরা হয়ে ফের বিছানামুখো হল মিতিল। ধুস... ভাল্লাগে না।
কিন্তু বিছানায় একটা পা ওঠানোর আগেই ঘরে ঢুকলেন মা।
- Details
গরম কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে ঘরের স্বচ্ছ কাঁচের জানলা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে ছিল জোজো। বাইরেটা পুরোটাই সাদা বরফে ঢেকে আছে। আকাশ ও কেমন ঘোলাটে সাদা। বাইরের তাপমাত্রা মাইনাস দশ ডিগ্রির আশেপাশে ঘুরছে। ভেতরে অবশ্য সেটা বোঝার উপায় নেই।এইরকম একরঙা, শীতল প্রকৃতি দেখলে জোজোর দেশের কথা মনে পড়ে। বাংলার শীতকাল এমন বেরং হয়না, বরং ঠিক উল্টোটা। প্রায় বছর দুয়েক হয়ে গেল দেশে যাওয়া হয়নি। ভেবে রেখেছে গবেষণার কাজ পুরো গুটিয়ে তবেই একটা লম্বা ছুটি নিয়ে দেশে ফিরবে। ফিরেও অবশ্য বিশেষ কিছু করার থাকে না। জোজো একটু ঘরকুনো প্রকৃতির। নিজের পড়াশোনা নিয়েই থাকতে ভালোবাসে। সেই অর্থে কোনো গার্লফ্রেন্ডও নেই।
- Details
১০ই আগস্ট, ২০০২
-হাই
-হ্যালো
-ইউজারনেম দেখে মনেই হচ্ছে তুমি মেয়ে,ঠিক তো?
-না, আমি মহিলার ছদ্মবেশে পুরুষ।
-হাহা, তোমার ইউজারনেম বেশ ইন্টারেস্টিং।
-থ্যানক ইউ!
-দ্যস্ট্রংসেকেন্ডপ্রিন্সেস
- Details
এক দেশে এক সুন্দরী রাজকন্যা ছিল। তার নাম ছিল স্নো-হোয়াইট। তার একজন হিংসুটে সৎ-মা ছিল। সেই সৎ-মায়ের একটা জাদু- আয়না ছিল। সেই সৎ-মা জাদু-আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করতঃ
জাদু-আয়না, বলতো, সবচেয়ে সেরা সুন্দরী কে?