সিনেমা দেখার পরে
- Details
শিমূলগড় গ্রামের রহস্যময় কান্ডকারখানা গুলো কেন ঘটছে? গগন সাঁপুইয়ের বাড়িতে যে ধরা পড়ল সে কি সত্যি চোর? জঙ্গলের মধ্যে কাকে খুঁজে পেল অলঙ্কার?
- Details
‘জুটোপিয়া’ - সে এক জবরদস্ত বিশাল শহর। শহর না বলে মহানগর বলাই ভালো। কী নেই সেখানে! আকাশছোঁয়া বাড়িঘর, বড়ো বড়ো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাস্তাঘাট, জাদুঘর, স্কুল, কলেজ, সরকারি অফিস, শপিং মল, দারুণ উন্নত সব পরিবহন ব্যবস্থা... বলে শেষ করা যাবে না। তা এই দারুণ গোছানো আধুনিক শহরে কিন্তু একজনও মানুষ থাকে না। তাহলে কারা থাকে? থাকে এই দুনিয়ার সবরকমের স্তন্যপায়ী প্রাণী - বিশাল বপু হাতি থেকে শুরু করে তোমার বুড়ো আঙুলের থেকেও ছোটো ইঁদুর, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে জুটোপিয়াতে বসবাস করে।
- Details
গত সপ্তাহে প্রিয়া প্রেক্ষাগৃহে দেখতে গেছিলাম 'নৌকাডুবি'। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মসার্ধশতবর্ষে ঋতুপর্ণ ঘোষ পরিচালিত এই ছবিটি সুভাষ ঘাই এর নিবেদন। প্রধাণ চরিত্রগুলিতে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায়, যীশু সেনগুপ্ত, রাইমা সেন এবং রিয়া সেন।'নৌকাডুবি ' উপন্যাসটি আমি পড়েছিলাম আজ থেকে বছর কুড়ি আগে। তাই কাহিনীর সারাংশটুকু ছাড়া আর বিশেষ কিছুই মনে ছিল না। আর মনে ছিল কিছু টুকরো টুকরো অংশ। ছবিটা দেখে ইস্তক মনে হচ্ছিল কিছু কিছু জায়গা যেন মিলছে না। কৌতূহল ক্রমশঃ বেড়ে উঠছিল পরিচালক গল্পটিকে কিভাবে পরিগ্রহণ/ adapt করেছেন সেই বিষয়ে। তাই মনে হল, ছায়াছবি 'নৌকাডুবি' নিয়ে কিছু লেখার আগে উপন্যাস 'নৌকাডুবি' আর একবার পড়ে ফেলা উচিত । অতএব, কাজকর্ম ফেলে রেখে গতকাল রাত থেকে আজ সারা সকাল পড়ে ফেললাম অনলাইন রবীন্দ্র-রচনাবলী থেকে এই উপন্যাস।
- Details
ঘোর বসন্তে হটাত করে বিদায় নিল এক যৌবনের দূত। সার্থক, সফল, উজ্জ্বল কপিরাইটার সিদ্ধার্থ। পেছনে ফেলে রেখে গেল অজস্র স্মৃতি। যে স্মৃতি অনবরত নাড়া দিয়ে চলেছে তিনটি মানুষকে। আরতি, সাহানা আর অর্নব। সম্পর্কের ত্রিমাত্রিক বহুভূজে, তিনটি বিন্দুতে দাঁড়িয়ে থাকা তিনটি মানুষ। সিদ্ধার্থের সাথে তাদের তিনজনের তিনরকমের সম্পর্ক।ব্যবহার করা বেডশীট, অ্যাকুয়ারিয়ামের রঙিন মাছ, ফ্রিজে পড়ে থাকা শেষ ডিম, অফিসের সফ্টবোর্ডে আটকানো ছবি, মোবাইলে মকশো করা চিঠি, ফেসবুকের মেসেজ, আর আরো অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতির হাত ধরেই তারা চেনেন একে অপরকে, আর হয়ত আরেকবার নতুন করে চেনে্ন সিদ্ধার্থকে।সঞ্জয় নাগ নির্দেশিত ‘মেমরিজ ইন মার্চ’ এ মূল চরিত্রগুলিতে অভিনয় করেছেন দীপ্তি নাভাল, ঋতুপর্ন ঘোষ, রাইমা সেন। অনেকদিন পরে দীপ্তি নাভালকে পর্দায় দেখে খুব ভাল লাগল।